বিডি নীয়ালা নিউজ(৩১জানুয়ারি১৬)- শিক্ষা প্রতিবেদনঃ আগামীকাল থেকে শুরু হচ্ছে এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা। এ বছর ১৩টি শিক্ষাবোর্ডের অধীনে ১৬ লাখ ৫১ হাজার ৫২৩ শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেবে। এদের মধ্যে ৮ লাখ ৪২ হাজার ৯৩৩ জন ছাত্র এবং ৮ লাখ ৮ হাজার ৫৯০ জন ছাত্রী।
গত বছরের চেয়ে এবার পরীক্ষার্থীর সংখ্যা বেড়েছে ১ লাখ ৭২ হাজার ২৫৭ জন। গতকাল সকালে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ। এ সময় শিক্ষা সচিব সোহরাব হোসাইনসহ বিভিন্ন শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান ও মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, এবার এসএসসিতে ১৩ লাখ ৪ হাজার ২৭৪ জন, দাখিলে ২ লাখ ৪৮ হাজার ৮৬৫ জন এবং ভোকেশনালে ৯৮ হাজার ৩৮৪ জন পরীক্ষার্থী অংশ নেবে। সারা দেশে মোট ৩ হাজার ১৪৩টি কেন্দ্রে ২৮ হাজার ১১৯টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছাত্রছাত্রী পরীক্ষায় অংশ নেবে। এগুলোতে নিয়মিত পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ১৪ লাখ ৭৪ হাজার ৯২৭ জন। অনিয়মিত পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ১ লাখ ৭৩ হাজার ৭৭৪ জন। বিদেশে ৮টি কেন্দ্রের মাধ্যমে পরীক্ষা নেওয়া হবে। এসব কেন্দ্রে পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৪০৪ জন।
শিক্ষামন্ত্রী জানান, এ বছর এসএসসি পরীক্ষায় প্রথমে বহুনির্বাচনী ও পরে সৃজনশীল/রচনামূলক (তত্ত্বীয়) পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। উভয় পরীক্ষার মধ্যে ১০ মিনিট সময়ের ব্যবধান থাকবে। গতবারের এসএসসির মতোই এবার বাংলা দ্বিতীয়পত্র এবং ইংরেজি প্রথম ও দ্বিতীয়পত্র ছাড়া সব বিষয়ে সৃজনশীল প্রশ্নে পরীক্ষা নেওয়া হচ্ছে। দৃষ্টি প্রতিবন্ধী এবং যাদের হাত নেই— এমন পরীক্ষার্থীরা শ্রুতি লেখক নিতে পারবেন। এ ধরনের প্রতিবন্ধী পরীক্ষার্থীদের অতিরিক্ত ২০ মিনিট সময় দেওয়া হবে। এ ছাড়া বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন (অটিস্টিক এবং ডাউন সিনড্রোম বা সেরিব্রালপালসি আক্রান্ত) পরীক্ষার্থীদের ৩০ মিনিট অতিরিক্ত সময় এবং পরীক্ষা কক্ষে তার অভিভাবক, শিক্ষক বা সাহায্যকারী নিয়ে পরীক্ষায় অংশ নেওয়ার অনুমতি দেওয়া হয়েছে। সম্পূর্ণ নকলমুক্ত ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশে পরীক্ষা অনুষ্ঠানের যাবতীয় ব্যবস্থা সম্পন্ন হয়েছে জানিয়ে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, বিজি প্রেস থেকে প্রশ্ন ফাঁস হওয়ার সুযোগ নেই। তিনি উল্লেখ করেন, কিছু শিক্ষক নামধারী ব্যক্তি ব্যক্তিগত সুযোগ-সুবিধার লোভে ছাত্রদের প্রশ্নের উত্তর বলে দেয়, তবে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। এ জন্য সেরা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের তালিকা আর করা হয় না। এসএসসি ও সমমানের তত্ত্বীয় পরীক্ষা আগামী ৮ মার্চ পর্যন্ত চলবে। ব্যবহারিক পরীক্ষা ৯ মার্চ থেকে শুরু হয়ে ১৪ মার্চ শেষ হবে। ‘পরীক্ষা শেষ হওয়ার ৬০ দিনের মধ্যেই ফল প্রকাশ করা হবে’ জানিয়ে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ফেসবুকে ভুয়া প্রশ্ন ছড়ালে সঙ্গে সঙ্গেই বিটিআরসি ব্যবস্থা নেবে। তিনি আরও বলেন, ‘পরীক্ষক ও শিক্ষকদের প্রতি উত্তরপত্রে বেশি নম্বর দেওয়ার নির্দেশনা দেওয়া হয়’ বলে অভিযোগ উঠেছে। কিন্তু এসবের কোনো ভিত্তি নেই। এমন তথ্য থাকলে খাতা মূল্যায়নের আগেই আমাকে জানাবেন। তিনি বলেন, বেশি নম্বর দেওয়ার নির্দেশনা নেই। কম নম্বরও দেওয়া যাবে না। শিক্ষার্থীদের যত প্রাপ্য তত নম্বরই দিতে হবে
You are actually a good webmaster. This website loading speed is incredible.
It sort of feels that you are doing any unique trick. Moreover, the contents are masterpiece.
you have performed a magnificent activity in this topic! Similar
here: dobry sklep and also here: Bezpieczne zakupy