ধর্ষকের থাবা বিষা ধর সাপের ন্যায়
……………………চট্টগ্রাম আনোয়ারা উপজেলা প্রতিনিধি:
লেখতে বসেছি আজব দেশের গজবের কথা
এ শহর বড্ড বিষাক্ত
চারিদিকে লালসার চাহনি;
দানব হাতে গলা টিপে
কামনা সাড়ে গহীনে ।
পর্দা বেপর্দা কিছু মানে না
অপবিত্র চোখ সব ছাপায়;
বয়সের কথা বাদই দিলাম
লক্ষ্য কেবল বাসনা পূর্ণ।
শিক্ষক ভোগে ছাত্রী,
চালক ভোগে যাত্রী, রাস্তার পাশে পথ চলা উত্তোতি নর পশু
সর্বত্র অপবিত্রতার ছড়াছড়ি
গা ঘিন ঘিন করে।
অলিগলি গুলো হানাদের আস্তানা
শিকারে সদা প্রস্তুত,
মধুর আলাপনে প্রেমিক পুরুষ,
ক্ষণিকেই হয়ে ওঠে পশু
শ্রদ্ধার প্রেমিকা তখন উপভোগের বস্তু।
বাস,ট্রাম,পার্ক, স্কুল
সবই পরিণত নিষিদ্ধ পল্লী;
পুরুষ মাথে পাপলীলায়
নারীর গমন কলঙ্ক চুল্লী।
চারদিকে হাহাকার অভিভাবকের আহাজারি;
বিবর্তনের ফল ভোগ্যপণ্য নারী।
কামনা মিটিবারে নাহি হয় ক্ষান্ত;
চিরতরে বন্ধ করে শ্বাস, হয় তবে শান্ত।
নহে বড় নহে ছোট তৃপ্তি বিষাদচূড়ায় আইনে চোখে ধূলা দিয়ে
দুই দিন পর মুক্ত।
হায়রে দুনিয়া
ঘরে থাকিতে নারী পর নারীর মুখ নজর।
বিষাধর ধর্ষক ভুলে যায় ঘরে রয়েছে নারী
নারী পিছাস।
ঘরের বাহিরে নয় স্বাধীন ধর্ষক উৎপেতে রয়,আইনকে করছে নিজে সম্পদ
এবার হল ধর্ষকের জয়।
উপভোগ ক্ষনিকের সুখের দিলো শেষ নিঃশ্বাস।