মারুফ সরকার, ঢাকা: ডেঙ্গু রোগ আক্রান্ত করতে কিউলেক্স মশার আক্রমণ অন্যতম কারণ। মশা যেহেতু দৃশ্যমান একটি জীব তাই কিউলেক্স মশা শনাক্তকরণে সবচাইতে সহজ ও উৎকৃষ্ট ব্যবস্থা হচ্ছে প্রযুক্তি গত আইওটি ডিভাইস ব্যবহার করা। আজ গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে বাংলাদেশ মুঠোফোন গ্রাহক অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মহিউদ্দিন আহমেদ বলেন, চলতি মাসে করণা মহামারীর পাশাপাশি মশার উপদ্রব বৃদ্ধি পাচ্ছে দ্রুত সাথে সাথে ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে। সিটি কর্পোরেশনের দীর্ঘ এলাকা মশা মুক্ত করতে বর্তমান কার্যক্রম যথেষ্ট নয়।

বর্তমান কার্যক্রমকে আরো সুচারু এবং নির্বিঘ্ন করতে ডেঙ্গু মশার প্রজনন ক্ষেত্র নির্ধারণ করা জরুরি। ডিজিটাল বাংলাদেশের প্রযুক্তির যুগে এই কাজটি করা অত্যন্ত সহজ যদি প্রযুক্তির সঠিক ব্যবহার করা যায়।

আমাদের পরামর্শ সিটি কর্পোরেশনের বিভিন্ন স্থানে আইওটি ডিভাইস সংযুক্ত করলে সিটি কর্পোরেশনের নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্র থেকে বুঝা যাবে কোন কোন এলাকা ও নির্দিষ্ট স্থানে ডেঙ্গু মশার প্রজনন ক্ষেত্র বা বিচরণ ক্ষেত্র রয়েছে। এতে করে সিটি কর্পোরেশনের ব্যয় যেমন কমবে তেমনি ভাবে শতভাগ ডেঙ্গু মশা নিয়ন্ত্রণ ও উপদ্রব বন্ধ করা যাবে।

একটি উত্তর ত্যাগ

আপনার মন্তব্য লিখুন দয়া করে!
এখানে আপনার নাম লিখুন দয়া করে