কাওছার হামিদ, কিশোরগঞ্জ (নীলফামারী): নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ উপজেলা মাগুড়া ইউনিয়নে এ্যাডভোকেট আনিছুল আরেফিন চৌধুরী উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ফরিদুল ইসলামে বিরুদ্ধে দূর্নীতি ও অনিয়মের অভিযোগ দৈনিক দাবানল, দৈনিক প্রথম খবর, দৈনিক বাংলাদেশ বুলেটিনসহ একাধিক অনলাইন পত্রিকায় প্রকাশিত হলে জেলা শিক্ষা অফিসার শফিকুল ইসলাম নামমাত্রই তদন্ত করার জন্য মৌখিকভাবে একাডেমিক সুপার ভাইজার হাবিবুল্লাহকে নির্দেশ দেন।
তিনি সরেজমিনে গিয়ে প্রতিষ্ঠানের প্রধান শিক্ষককে মৌখিকভাবে শোকজ করেন এবং ৭ কার্যদিবসের মধ্যে লিখিত জবাব চান।
শোকজের জবাবও তদন্ত বিষয় জানতে চাইলে একাডেমি সুপার ভাইজার হাবিবুল্লাহ বলেন,জেলা শিক্ষা অফিসার স্যার আমাকে ঐ প্রতিষ্ঠানে যাওয়ার নির্দেশ দেন এবং সেই নির্দেশ মোতাবেক আমি গিয়েছিলাম।সেই প্রতিষ্ঠানের প্রধানের কাছে ৭কার্য দিবসের মধ্যে লিখিত জবাব চেয়েছি।
প্রধান শিক্ষক লিখিত জবাব দিয়েছেন। জেলা শিক্ষা অফিসার কাছে পাঠিয়ে দিয়েছি। কি জবাব পেয়েছেন জানতে চাইলে? তিনি বলেন আমি বলতে পারবো না। আমাকে বাধা করছে জেলা শিক্ষা অফিসার।
আপনি স্যারের কাছে শুনেন। এ বিষয়ে জেলা শিক্ষা অফিসার শফিকুল ইসলাম এর নিকট মুঠোফোনে শোকজের জবাবের বিষয় জানতে চাইলে তিনি ক্ষিপ্ত হয়ে বলেন আপনি নিউজ করেন,আর কখনো আমাকে ফোন দিবেন না। জেলা শিক্ষা অফিসারের খুটি জোড় কোথায় এ ধরনের আচরন একজন সংবাদকর্মীর সাথে করতে পারে। এ বিষয়ে রংপুর বিভাগীয় উপপরিচালক আখতারুজ্জামান বলেন আপনারা ধর্য্য ধরেন ব্যবস্থা নিব,আবারও ঐ প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে শোকজ করা হয়েছে। সংবাদিকের উপর এ ধরণের আচরণের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন আমি জেলা শিক্ষা অফিসারের সাথে কথা না বলে কিছু মন্তব্য করতে পারছি না।