গত ২০ সেপ্টেম্বর-২০২৩ ঢাকা থেকে প্রকাশিত অনলাইন নিউজ পোর্টাল বাংলা ট্রিবউন, ২১ সেপ্টেম্বর-২০২৩ ঢাকা থেকে প্রকাশিত অনলাইন নিউজ পোর্টাল শিক্ষা বার্তা, ২৩ সেপ্টেম্বর-২০২৩ ইং তারিখে রংপুর থেকে প্রকাশিত দৈনিক আমাদের প্রতিদিন পত্রিকায় “মাগুড়া উচ্চ বিদ্যালয় নিয়োগ অবৈধ প্রমাণের পরও বেতন-ভাতা পাচ্ছেন প্রধান শিক্ষক শিরোনামে যে সংবাদটি প্রকাশিত হয়েছে। সেটি মিথ্যা, ভিত্তিহীন, বানোয়াট ও উদ্দেশ্য প্রণোদিত।
আমাকে অবৈধ নিয়োগসহ বেতন-ভাতা নেওয়ার কথা বলা হয়েছে। প্রধান শিক্ষকের নিয়োগ সংক্রান্ত অভিযোগের প্রেক্ষিতে গত ২৮/০৯/২০১৮ইং তারিখে পরীদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তর কর্তৃক সরেজমিনে তদন্ত করেন এবং ২২/১০/২০২০ইং তারিখে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করেন।
এতে প্রধান শিক্ষক নিয়োগে কোন আপত্তি ছিল না। এ ব্যাপারে সহকারি শিক্ষক জনাব সায়ফুল ইসলাম সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগে ৮৫১৪/২০১৯ রিট দায়ের করিলে হাইকোর্ট বিভাগ মামলাটি তদন্তের জন্য জেলা শিক্ষা অফিসার,নীলফামারী মহোদয়কে দায়িত্ব প্রদান করেন এবং তিনি উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার নীলফামারী সদর মহোদয়কে দিয়ে তদন্ত করে প্রতিবেদন দাখিল করেন।
দাখিলকৃত প্রতিবেদন অনুযায়ী ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকের দায়িত্ব প্রদান কর্তৃপক্ষ ধারাবাহিক প্রতিবন্ধকতা সাপেক্ষে ব্যবস্থা গ্রহন করেন। সার্বিক পরিস্থিতি সংশ্লিষ্ট নথি,তথ্যাদি বিশ্লেষনে প্রধান শিক্ষক নিয়োগ প্রদান এবং বিদ্যালয় পরিচালনায় বিধিবিধান লঙ্ঘন পরিলক্ষিত হয় না।
সেখানে প্রতিয়মান হয় যে, প্রধান শিক্ষকের নিয়োগটি অবৈধ নয়। একটি কুচক্রী মহল আমার এবং প্রতিষ্ঠানের সুনাম ক্ষুন্ন করার মানসে সাংবাদিককে ভুল তথ্য দিয়ে সংবাদটি পরিবেশন করেছে। উক্ত সংবাদের আমি তীব্র প্রতিবাদ জানাই।
মোঃ আব্দুল কুদ্দুস, প্রধান শিক্ষক , মাগুড়া উচ্চ বিদ্যালয়।