জয়নাল আবেদীন হিরো,নীলফামারী জেলা প্রতিনিধিঃ নীলফামারীর সৈয়দপুরের কামারপুকুর ইউনিয়নের পাখাতিপাড়ায় এই প্রথম সমলয় পদ্ধতির চাষাবাদের উদ্বোধন করা হয়েছে। সম্পূর্ণ যান্ত্রিক পদ্ধতিতে বোরো বীজতলা তৈরি, জমি চাষ, ট্রে থেকে চারা রোপন ও কাটা-মাড়াই সবই হবে এই সমলয় পদ্ধতিতে। সৈয়দপুর উপজেলায় এই প্রথম এ পদ্ধতিতে সাড়ে চার হাজার ট্রের বোরো বীজতলা থেকে চারা রোণে করা হয়। বুধবার বিকেলে (২৯ জানুয়ারি) প্রধান অতিথি হিসাবে এই কর্মসূচির উদ্বোধন করেন নীলফামারী জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ নায়িরুজ্জামান।
এতে সভাপতিত্ব করেন নীলফামারী কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক ড. এস,এম আবু বকর সাইফুল ইনলাম। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসাবে বক্তব্য রাখেন সৈয়দপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) নূর-ই আলম সিদ্দিকী, অতিরিক্ত উপ-পরিচালক শষ্য মো. জাকির হোসেন, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর নীলফামারীর কৃষি প্রকৌশলী উজ্জ্বল কুমার কর, উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ ধীমান ভুষন। এছাড়া বক্তব্য রাখেন কামারপুকুর ব্লকের উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা আসাদুজ্জামান আশা, কৃষক রাশেদুন্নবী মানিক।
২০২৪-২৫ অর্থবছরে কৃষি প্রণোদনা কর্মসূচির আওতায় রাইসট্রান্সপ্লান্টারের মাধ্যমে বোরো চারা রোপণ কর্মসূচির উদ্বোধন করেন প্রধান অতিথি। ফিতা কেটে রাইসট্রান্সপ্লান্টারে বীজতলার চারা স্থাপনের মাধ্যমে সমলয় পদ্ধতির চাষাবাদের উদ্বোধন করা হয়।
বক্তারা বলেন, বাড়ছে মানুষ, কমছে জমি। বর্ধিত জনসংখ্যার খাদ্য যোগান দিতে নতুন জাত, ভালো বীজ এবং উন্নত প্রযুক্তি দ্রুত মাঠে নিয়ে যেতে আর ফলন বাড়াতে কৃষি মন্ত্রণালয়ের একটি যুগপোযোগী পদক্ষেপ হলো সমলয়ে চাষাবাদ। শ্রমিকের অভাব পূরণ, কৃষি উৎপাদন বৃদ্ধি, কর্তনের অপচয় রোধসহ কৃষিকে আধুনিক ও আকর্ষণীয় পেশায় পরিণত করার জন্য যান্ত্রিকীকরণ ব্যবস্থাপনা সমলয়ে চাষাবাদে মূল লক্ষ্য।
বাড়ছে মানুষ, কমছে জমি। বর্ধিত জনসংখ্যার খাদ্য যোগান দিতে নতুন জাত, ভালো বীজ এবং উন্নত প্রযুক্তি দ্রুত মাঠে নিয়ে যেতে আর ফলন বাড়াতে কৃষি মন্ত্রণালয়ের একটি যুগপোযোগী পদক্ষেপ হলো সমলয়ে চাষাবাদ। শ্রমিকের অভাব পূরণ, কৃষি উৎপাদন বৃদ্ধি, কর্তনের অপচয় রোধসহ কৃষিকে আধুনিক ও আকর্ষণীয় পেশায় পরিণত করার জন্য যান্ত্রিকীকরণ ব্যবস্থাপনা সমলয়ে চাষাবাদে মূল লক্ষ্য।