ঢাকায় নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা ‘মৈত্রী দিবস’ দিনটিকে একটি মাইলফলক এবং বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্কের অনুপ্রেরণার চিরন্তন উৎস হিসেবে উল্লেখ করেছেন।
১৯৭১ সালে স্বাধীনতা অর্জনের ১০ দিন আগে বাংলাদেশকে একটি স্বাধীন, সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেয় ভারত। দিনটিকে ‘মৈত্রী দিবস’ হিসেবে পালন করা হয়। এই দিবসটির ৫৩তম বার্ষিকী উপলক্ষে ভারতীয় হাইকমিশন আজ শনিবার ভারতীয় সাংস্কৃতিক কেন্দ্রে একটি সংগীত সন্ধ্যার আয়োজন করে।
সেখানে ভারতীয় হাইকমিশনার বলেন, ‘উভয় দেশেই একে অপরের অগ্রগতি ও সমৃদ্ধিতে গভীর অংশীদারি রয়েছে।’ তিনি জনগণকে এই সম্পর্কের ভিত্তি হিসেবে বর্ণনা করেন।
ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্কের ভবিষ্যৎ রক্ষক হিসেবে যুবসমাজকে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে হবে বলে জানান তিনি।
হাইকমিশনার যোগাযোগ, সংস্কৃতি ও বাণিজ্যের ক্ষেত্রে আরো জোরালো সংযোগের মাধ্যমে দুই দেশের মধ্যে বিদ্যমান আন্ত নির্ভরশীলতা আরো জোরদার করার আশা প্রকাশ করেন।
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের শিক্ষার্থী ও যুবক-যুবতীদের সমাগম ঘটে। তাদের মধ্যে বাংলাদেশে নিযুক্ত কয়েকটি বিদেশি মিশনের প্রধান, মুক্তিযোদ্ধা, সুশীল সমাজের সদস্য এবং শিল্প ও সংস্কৃতি ক্ষেত্রের বিশিষ্ট ব্যক্তিরা ছিলেন। অনুষ্ঠানে মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক পরিবেশনা ছিল।
অনেক তরুণ ও বিশিষ্ট শিল্পী ঐতিহ্যবাহী, লোক ও সমসাময়িক সংগীতে প্রাণবন্ত পরিবেশনা পরিবেশন করেন যা শ্রোতাদের মুগ্ধ করে এবং সন্ধ্যাটিকে তারুণ্যের শক্তিতে উদ্বুদ্ধ করে।
KAl/N